বর্তমানে ব্যাঙ্ক এবং পোষ্ট অফিসের মতো সরকারি সংস্থাগুলি থেকেই আধার কার্ড করানো হচ্ছে সেক্ষেত্রে বাইরের এই ধরণের ক্যাম্প এবং এখান থেকে পাওয়া আধারকার্ডগুলির সত্যতা নিয়েও প্রশ্ন আছে সাধারণের মনে। চন্দ্রকোণা-১ এর বিডিও রথীন্দ্রনাথ অধিকারী বলেন, এই ধরণের ক্যাম্পের কোনও বৈধতা নেই। তাই বিষয়টি আমার নজরে আসার সাথে সাথে আমি ক্যাম্প বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছি। এই বিষয়ে অভিযুক্তরা বলেন, এখানে অবৈধতার কোনো প্রশ্নই আসে না। আমরা আগেও এই ধরণের ক্যাম্প করেছি এবং তা থেকে সাধারণ মানুষ উপকৃতও হয়েছেন। যেখানে ব্যাঙ্ক ও পোষ্ট অফিস গুলি আধার কার্ড করানোর নামে সাধারণ মানুষকে মাসের পর মাস অপেক্ষা করাচ্ছে সেখানে সামান্য কিছু টাকার বিনিময়ে মানুষকে সুবিধা প্রদান করাটাকে আমরা দোষের বলে মনে করি না। তবে প্রচুর মানুষ এখানে ভিড় করায় এই ক্যাম্পের দ্বারা করোনার সময়কার সামাজিক দূরত্ববিধি মেনে চলা সম্ভব হচ্ছিল না। তাই প্রশাসনের কথায় এবং একজন দায়িত্ববান নাগরিক হিসেবে আমরা ক্যাম্পটি বন্ধ করেছি।
👆 আমাদের ফেসবুক পেজ এবং ইউটিউব চ্যানেলটি লাইক করুন