প্রসঙ্গত রত্নেশ্বরবাটী গ্রামের বাসিন্দা ৩৯ বছর বয়সী সরস্বতী সাঁতরা কাশি ও শ্বাস কষ্ট নিয়ে ঘাটাল হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। ওই দিন হাসপাতালে ভর্তি হ’বার কিছুক্ষণ পরেই তিনি মারা যান। তার দু’দিন পর তথা ১৫ মে ওই গ্রামেরই ২২ বছরের তরতাজা যুবক অরূপ বাঙাল সর্দি নিয়ে ঘাটাল হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। ভর্তির কিছক্ষণ পরেই ঘাটাল হাসপাতাল তাঁকে মেদিনীপুর করোনা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করে। মেদিনীপুর হাসপাতাল পৌঁছানোর আগেই তাঁর মৃত্যু হয়।
সরস্বতীদেবী করোনা সংক্রমিত ছিলেন না বলে স্বাস্থ্য দপ্তর জানিয়ে দিয়েছে। কিন্তু কী কারণে মৃত্যু হয়েছে তা এখনও পরিষ্কার নয়। এদিকে অরূপ বাঙালের লালা রস সংগৃহীত করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। আজ রাতে রিপোর্ট পাওয়া যাবে। তাঁর অরূপবাবুর দেহের এখনও সৎকার করা সম্ভব হয়নি। একই গ্রামে এভাবে তরতাজা দু’টি প্রাণের মৃত্যু হওয়ার জন্য প্রশাসন নড়েচড়ে বসেছে।