সাপে কাটার পর অ্যাসিড দিয়ে ক্ষত পরিষ্কার করেই চুপচাপ ছিলেন: পরের পরিণতিটা ছিল এইরকম…

রবীন্দ্র কর্মকার:দোকানের মধ্যে কিছু একটা কামড়েছে, দেখতে না পেয়ে অ্যাসিড দিয়ে ক্ষতস্থান পরিষ্কার করেই নিশ্চিত ছিলেন, কিন্তু তার মাশুল যে এভাবে চোকাতে হবে বুঝতে পারেননি কৃষ্ণেন্দু দাস। নিজের সোনার দোকানের মধ্যে পায়ে কিছু একটা কামড়ে দিলে কোথাও কিছু দেখতে পাননি দাসপুর থানার কৈগেড়িয়ার বছর পঞ্চাশের কৃষ্ণেন্দু দাস। কৃষ্ণেন্দুবাবুর দোকান পাশের গ্রাম কামালপুরে। ওই অবস্থায় দোকান সেরে বাড়ি আসেন। কিন্তু পরের দিন সকালে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে বাড়ির লোকজন কৃষ্ণেন্দু বাবুকে ঘাটাল মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানেই বোঝা যায় কৃষ্ণেন্দু বাবুকে সাপে ছোবল দিয়েছে। অবস্থার অবনতি দেখে ঘাটাল থেকে রেফার করা হয়। কলকাতার শম্ভুনাথ কলেজে গতকাল ১৬ জুলাই মৃত্যু হয় কৃষ্ণেন্দু বাবুর। পোস্টমর্টেমের পর দেহ আজ কৈগেড়িয়ায় পৌঁছোলে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।এই মৃত্যু এড়ানো কি সম্ভব ছিল না? কি বললেন সর্পবিশারদ সুব্রত বুড়াই বলেন ঠিক সময়ে চিকিৎসা শুরু হলে উনি বেঁচে যেতেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে উনি না বুঝেই দেরি করে ফেলেছেন, তাই এই মৃত্যু।

ঘাটাল মহকুমার সমস্ত আপডেট তে যুক্ত হন আমাদের সাথে!