দাসপুরে ১০৮ ধরনের ১ কুইন্টাল শস্যবীজ আর পাটের লক্ষ্মী,বাজেট ৫০ লক্ষ টাকা

সৌমেন মিশ্র ও শ্রীকান্ত ভুঁইয়া, ‘স্থানীয় সংবাদ’, ঘাটাল: বাঙালিদের শ্রেষ্ঠ উৎসব Durga Puja। ইতিমধ্যেই দশমীর পরে ভারাক্রান্ত বাঙালিদের মন।
[‘স্থানীয় সংবাদ’-এর সমস্ত কিছু জানতে এখানে ক্লিক করুন]
তবে দাসপুরের দুই সর্বজনীন Lakshmi Puja একেবারে তাক লাগাচ্ছে সারা রাজ্যকে। লক্ষ্মীর প্রতিমা ঘিরে ১০৮ ধরনের শস্যবীজ, যা ওজনে প্রায় ১ কুইন্টাল দাবি উদ্যোক্তাদের। অন্য এক প্রতিমা তৈরি হয়েছে পাট দিয়ে। দাসপুরের দুই লক্ষ্মীপুজোতে চমকের পর চমক। এক লক্ষ্মী প্রতিমা তৈরি হয়েছে শস্যের বীজ দিয়ে। অপর এক লক্ষ্মী প্রতিমা তৈরি হয়েছে পাট দিয়ে। উভয় পুজোর বাজেট ৫০ লাখ টাকা ছাড়িয়েছে। উভয় পুজোকে ঘিরে সপ্তাহ ব্যাপী থাকবে মেলা। তাছাড়াও থাকছে রাজ্য ও রাজ্যের বাইরের একাধিক নানান নামিদামি শিল্পীদের একের পর এক অনুষ্ঠান। ২৮ অক্টোবর শনিবার সন্ধ্যেতেই দুই পুজোর উদ্বোধন। আমরা কথা বলছি ghatal panskura road দাসপুরের খুকুড়দহ লক্ষ্মীবাজারের সর্বজনীন লক্ষ্মীপুজো এবং সোনামুই হাটে সোনামুই হাট কমিটি এবং গ্ৰামবাসীদের উদ্যোগে লক্ষ্মীপুজো। খুকুড়দহ লক্ষ্মীবাজারের সর্বজনীন লক্ষ্মীপুজো এবার ৬৪ বছরে পদার্পণ করল। উদ্যোক্তাদের থেকে জানা যাচ্ছে, এবার বড় চমক থাকছে প্রতিমায়। প্রতিমা সেজেছে কুমড়ো, পটল, উচ্ছে, ধান এইসব শস্য এবং সবজির বীজ দিয়ে। প্রায় ১ কুইন্টাল বীজ লেগেছে এই প্রতিমা তৈরিতে। এখন থেকেই এই প্রতিমা দেখেই মোহিত দর্শনার্থীরা। প্রতিমারই বাজেট ২ লক্ষ টাকা। পুজোর মোট বাজেট ২৫ লক্ষ টাকা।

অন্যদিকে সোনামুই হাট কমিটি ও গ্ৰামবাসীদের পরিচালনায় সোনামুইতে যে সর্বজনীন লক্ষ্মীপুজো হয় এবার তা ৬৭ তম বর্ষে পদার্পণ করল। প্রতিমা সেজেছে পাট দিয়ে। তাছাড়াও মণ্ডপ সেজেছে ভাসমান জাহাজের আদলে। এই পুজো মূলত শুরু হয়েছিল সোনামুই হাটে আসা কৃষকদের লক্ষ্মী লাভের আশায়। সেই থেকেই এই পুজো। দিন পুজোর জাঁকজমক বেড়েছে। বাঙালিদের শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গোৎসব। ইতিমধ্যেই দশমীর পরে ভারাক্রান্ত বাঙালিদের মন। তবে দাসপুরের দুই সর্বজনীন লক্ষ্মীপুজো একেবারে তাক লাগাচ্ছে সারা রাজ্যকে। লক্ষ্মীর প্রতিমা ঘিরে ১০৮ ধরনের শস্যবীজ, যা ওজনে প্রায় ১ কুইন্টাল দাবি উদ্যোক্তাদের। অন্য এক প্রতিমা তৈরি হয়েছে পাট দিয়ে। দাসপুরের দুই লক্ষ্মীপুজোতে চমকের পর চমক। এক লক্ষ্মী প্রতিমা তৈরি হয়েছে শস্যের বীজ দিয়ে। অপর এক লক্ষ্মী প্রতিমা তৈরি হয়েছে পাট দিয়ে। উভয় পুজোর বাজেট ৫০ লাখ টাকা ছাড়িয়েছে। উভয় পুজোকে ঘিরে সপ্তাহ ব্যাপী থাকবে মেলা। তাছাড়াও থাকছে রাজ্য ও রাজ্যের বাইরের একাধিক নানান নামিদামি শিল্পীদের একের পর এক অনুষ্ঠান। ২৮ অক্টোবর শনিবার সন্ধ্যেতেই দুই পুজোর উদ্বোধন। আমরা কথা বলছি ঘাটাল-পাঁশকুড়া সড়কের দাসপুরের খুকুড়দহ লক্ষ্মীবাজারের সর্বজনীন লক্ষ্মীপুজো এবং সোনামুই হাটে সোনামুই হাট কমিটি এবং গ্ৰামবাসীদের উদ্যোগে লক্ষ্মীপুজো। খুকুড়দহ লক্ষ্মীবাজারের সর্বজনীন লক্ষ্মীপুজো এবার ৬৪ বছরে পদার্পণ করল। উদ্যোক্তাদের থেকে জানা যাচ্ছে, এবার বড় চমক থাকছে প্রতিমায়। প্রতিমা সেজেছে কুমড়ো, পটল, উচ্ছে, ধান এইসব শস্য এবং সবজির বীজ দিয়ে। প্রায় ১ কুইন্টাল বীজ লেগেছে এই প্রতিমা তৈরিতে। এখন থেকেই এই প্রতিমা দেখেই মোহিত দর্শনার্থীরা। প্রতিমারই বাজেট ২ লক্ষ টাকা। পুজোর মোট বাজেট ২৫ লক্ষ টাকা।

অন্যদিকে সোনামুই হাট কমিটি ও গ্ৰামবাসীদের পরিচালনায় সোনামুইতে যে সর্বজনীন লক্ষ্মীপুজো হয় এবার তা ৬৭ তম বর্ষে পদার্পণ করল। প্রতিমা সেজেছে পাট দিয়ে। তাছাড়াও মণ্ডপ সেজেছে ভাসমান জাহাজের আদলে। এই পুজো মূলত শুরু হয়েছিল সোনামুই হাটে আসা কৃষকদের লক্ষ্মী লাভের আশায়। সেই থেকেই এই পুজো। দিন পুজোর জাঁকজমক বেড়েছে।

 

ঘাটাল মহকুমার সমস্ত আপডেট তে যুক্ত হন আমাদের সাথে!